Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গুষ্টিসহ  সকল শ্রেণির চাষীদেরকে তাদের চাহিদা ভিত্তিক ফলপ্রসু ও কার্যকর সম্প্রসারণ সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে  এবং তাদের সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার করে স্থায়ী কৃষি ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার  প্রয়োজনে গণপ্রজাতন্ত্রী  বাংলাদেশ সরকার ০১ লা মে ১৯৮৩ ইং সনে হর্টিকালচার সেন্টার, খেজুরবাগান, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা  প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তুলেন।


প্রতিষ্ঠানের  নাম ও ঠিকানা ঃ উপ পরিচালকের কার্যালয়, হর্টিকালচার সেন্টার, খেজুরবাগান, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা।


প্রতিষ্ঠান প্রধানের নাম ঃ  জনাব, কিশোর কুমার মজুমদার, উপ পরিচালক, হর্টিকালচার সেন্টার, খেজুরবাগান, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা।


 

প্রতিষ্ঠানের অবস্থান ঃ খাগড়াছড়ি শহর হতে এক কিলোমিটার উত্তরে খেজুরবাগান এলাকায়, পানছড়ি সড়ক সংলগ্ন, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অপর প্রান্তে অবস্থিত।


 

প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ঃ উন্নত জাতের ফল, সবজী, মসলা, শোভাবর্ধনকারী ও ভেষজ গাছের চারা/কলম/বীজ উৎপাদন বিক্রয় করা এবং এ সম্পর্কে বিভিন্ন উন্নত কলা কৌশল চাষীদের মাঝে সম্প্রসারণ করা এই প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। 


 

 

 

 

জমির পরিমাণ:

নার্সারি              ০.৬৮ একর
স্থায়ী বাগান              ৪.৪২ একর
অফিস/বসতবাড়ি ও রাস্তা              ০.৪০ একর
সবজী ও বীজ উৎপাদন এলাকা                   ০.১০ একর   
পুকুর                ০.১০ একর
ধান্য জমি ও অন্যান্য                ০.৩৪ একর
মোট               ৬.০৪ একর  

সেন্টারের সেবা সমূহ- 
      প্রশিক্ষণ। 
      কৃষকদের কারিগরি সহায়তা প্রদান।
      বিভিন্ন উদ্যান ফসলের নতুনজাত প্রবর্তন।
      সরকার নির্ধারিত সূলভ মূল্যে উন্নত মানের উদ্যান ফসলের চারা/কলম বিতরণ।

বিদ্যমান সুবিধাদি :
      (ক)  বিভিন্ন উদ্যান ফসলে নতুন নতুন জাত  প্রদর্শন।
      (খ)  কৃষকদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে পরামর্শ ও ব্যবস্থাপত্র প্রদান।
      (গ)  চারা কলম উৎপাদন এবং সরকার নির্ধারিত স্বল্পো মূল্যে চারা/কলম বিতরণ।
      (ঘ)  বিভিন্ন প্রকার ফলবাগানের প্রদর্শনী স্থাপন। 
      (ঙ) কৃষক এবং নার্সারি-ম্যান প্রশিক্ষণ। 


সেন্টারে প্রদর্শিত প্রযুক্তি সমূহ:
      (১)   গ্রাফটিং/লিয়ারিং এর মাধ্যমে উন্নতমানের চারা/কলম উৎপাদন।
      (২)   রিজুভিনেশন।  
      (৩)   অর্নামেন্টাল গ্যালারী।  
      (৪)   ফলগাছ পরিচর্যা।                                                          
      (৫)   বিভিন্ন ফলের নতুন নতুন জাত প্রদর্শন। 
      (৬)   সৌন্দর্য বর্ধন।                                                                    
       (৭)   ফলগাছের সার ব্যবস্থাপনা।
       (৮)   ড্রাগন প্রর্দশনী।